Image Description

মজার পড়া ১০০ ছড়া

৳290
Format Paperback
Language Bangla
ISBN 978 984 20 0234-2
Edition 1st
Pages 148

ছড়ায় ছড়ায় আলোকিত এখন বাংলা শিশুসাহিত্যভুবন। ‘ছেলে ঘুমালো পাড়া জুড়ালো বর্গি এলো দেছে...’ এ-জাতীয় ছড়া কার না ভালো লাগে। ছড়া পড়তে ভালোবাসে ছোট-বড় সবাই। শিশুদের পাঠের হাতেখড়ি এই ছড়া দিয়ে। আধুনিক ছড়াসাহিত্যের পথিকৃৎ দক্ষিণারঞ্জন মিত্র-মজুমদার। তারপর কালের বিবর্তনের সঙ্গে ছড়াসাহিত্য সৃষ্টিশীলতার পথ বেয়ে অনেক দূর এগিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালে বাংলাদেশের ছড়ায় আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। একসময় ছড়া ছিল শিশুদের ঘুমপাড়ানির উপকরণ, তা এখন ঘুমজাগাানিয়া স্লোগানে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এ দেশে যারা ছড়াসাহিত্যকে সমৃদ্ধ ও জনপ্রিয় করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মধ্য থেকেই ফয়েজ আহমদ, সুকুমার বড়ুয়া, লুৎফর রহমান রিটন, আমীরুল ইসলাম, ফারুক নওয়াজ এবং রহীম শাহ - এই ছয়জন ছড়াশিল্পীকে বেছে নেওয়া হয়েছে। তাঁদের প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা ছয়টি বই প্রকাশ করা হলো ‘মজার পড়া 100 ছড়া’ শিরোনামে। এঁদের সবার ছড়া নির্বাচন করা হয়েছে মূলত ছোট্টমণিদের কথা মাথায় রেখেই। রিটনের ছড়ার জগৎ বৈচিত্র্যময়। জনসংগ্রাম থেকে একেবারে শিশুতোষ ভাবনার বর্ণিল প্রকাশ ঘটেছে তাঁর ছড়াগুলোতে।

Lutfor Rahman Riton / লুৎফর রহমান রিটন

জন্ম ১লা এপ্রিল ১৯৬১, ঢাকায়। শিক্ষা : ১৯৭৯ সালে নবাবপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি; ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৮১ সালে এইচএসসি; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৮৯ সালে আবুজর গিফারি কলেজ থেকে স্নাতক। ইতোমধ্যে তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৯০ ছাড়িয়ে গেছে। পুরস্কার পেয়েছেন অনেকগুলো। যেমনÑসিকান্দার আবু জাফর সাহিত্য পুরস্কার ১৯৮২, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার ১৯৮২ ও ১৯৯৬, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুরস্কার ১৯৮৪ এবং বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ২০০৭। পেশা হিসেবে নিয়েছেন প্রধানত সাংবাদিকতাকে। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় বিভাগীয় ও নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত কিশোর-তরুণদের উৎকর্ষধর্মীয় মাসিক আসন্ন ও ছোটদের মাসিক পত্রিকা ছোটদের কাগজ সম্পাদনা করেছেন বেশ কয়েক বছর। টেলিভিশনের উপস্থাপক ও নাট্যকার হিসেবেও খ্যাতিমান। বাংলা একাডেমীর নির্বাচিত কাউন্সিল সদস্যের দায়িত্ব পালন করেছেন (১৯৯৯-২০০২)। জাপানস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি, প্রেস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন (জুন ২০০১-ফেব্রুয়ারি ২০০২)। বর্তমানে স্ত্রী শার্লি ও কন্যা নদীসহ কানাডা-প্রবাসী।